জেলার যোগাযোগ ব্যবস্হা সম্প্রসারন না হওয়ায় শিল্প স্হাপনের উদ্যোগ ব্যাহত হচ্ছে অবহেলিত জেলার নাম নেত্রকোণা।১৯৮৪ সনে ১ ফেব...
জেলার যোগাযোগ ব্যবস্হা সম্প্রসারন না হওয়ায় শিল্প স্হাপনের উদ্যোগ ব্যাহত হচ্ছে
অবহেলিত জেলার নাম নেত্রকোণা।১৯৮৪ সনে ১ ফেব্রুয়ারী মহুকুমা থেকে জেলায় উনানীত হলেও উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি । ৯ থানার সুষ্ঠ যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে না উঠায় জেলা বাসীর দুর্ভোগ ত্রুমশ বাড়ছে । আধুনি উন্নয়ন যোগাযোগ ব্যবস্থায় সম্প্রসারন না হওয়ায় জেলার সার্বিক উন্নয়ন ও শিল্প স্থাপনের উদ্দ্যোগ ব্যহত হচ্ছে । জেলার আয়তন ১,০৭৫,৫৫ বর্গ মাইল । ইট বিছানো সহ পাঁকা রাস্থা ২২৫,২৪ কিলোমিটার । জেলা সদর থেকে বারহাট্টা,মোহনগঞ্জ,কলমাকান্দা থানা এবং পার্শ্ববর্তী সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা,তাহিরপুর যাতায়াতের প্রধান সড়ক হচ্ছে ঠাকুরাকেণা হয়ে বারহ্ট্টা ও মোহনগঞ্জ সড়ক।রাস্থা ইতি মধ্যে উদ্বোধন হলেও কাজ শেষ হয়নি। জেলা সদর থেকে খালিয়াজুরী যাবার কোন সড়ক পথ নেই। খালিয়াজুরীতে পল্লি বিদ্যূৎ এর লাইন গেছে । বিদ্যূৎ গেলেও মানুষ যেতে পারে না সরাসরি । নেত্রকোণা মদন ৩০ কিলেমিটার সড়কের কয়েকটি সেতু খুবই ঝুকি পূর্ন । পর্যটন এলাকা দূর্গাপুর । জেলা সদর থেকে দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার বাসে যাতায়াত করলে সময় লাগে ২ ঘন্টা । কংস নদীর উপর ব্রীজটি অসমাপ্ত বেইলী ব্রীজের উপর দিয়ে যানবাহন যাতায়াত খুবই ঝুকিপূর্ন ২১ টি সেতুর মধ্যে ১৯ টি ঝুঁকি পূর্ন।আটপাড়া থানার দূরত্ব ১৫ কিলেমিটার সরাসরি সড়ক আছে কিন্তু ছাল বাকল উঠানো । ব্রীজ গুলো উচু হওয়ায় খুবই ঝুকিপূর্ন মানুষ এ সড়কটি ব্যবহার না করে সাধারনত ব্যবহার করে মদন সড়কের পেট থেকে বেরুকা আরেকটি রাস্থা । থানা থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে কোন পাকা রাস্থা নেই। রেল পথের আবস্থা খুবই নাজুক । এই রেল পথে স্লিপার নেই,পাথর নেই।ট্রেন সময় মত যাতায়াত না করায় যাত্রীরা সড়ক পথে যাতায়াত করে । যাত্রীদের অধিকাংশই সার্বিক যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়ন ঘটলে জেলার সার্বিক উন্নয়নের গতি সঞ্চার হবে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।
COMMENTS